Top latest Five স্ট্রবেরি চাষ Urban news
Top latest Five স্ট্রবেরি চাষ Urban news
Blog Article
খবরপত্র ডেস্ক: আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪ সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার যমুনার চরাঞ্চলে চাষ করা হচ্ছে শীতপ্রধান আবহাওয়ার বিদেশি ফসল স্ট্রবেরি। উচ্চ মূল্যের ফসল স্ট্রবেরি উপজেলায় প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করেছেন উপজেলার গান্ধাইল গ্রামের শিক্ষিত যুবক রোকনুজ্জামান রাসেল। তার দুই বিঘা জমিতে মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করা স্ট্রবেরি গাছ ইতিমধ্যেই ফুল এবং ফলে ভরে গেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলনের আশা করছেন তিনি।
শিক্ষা ও সাহিত্য বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
পেপে,আতা, শরিফা ,আঙ্গুর,বাতাবিলেবু, কুল, সফেদা, ছোট জাতের কলা, ছোট জাতের আনারস, কামরাঙ্গা, জলপাই ইত্যাদি।
চারা তৈরি: স্ট্রবেরির চারা এখনও তেমন সহজে পাওয়া যায় না। বিশেষ করে কাঙ্ক্ষিত চারা অবশ্যই বিশ্বস- কোনো নার্সারি থেকে সংগ্রহ করা দরকার। স্ট্রবেরি গাছগুলো গুল্ম ও লতা জাতীয় গাছ বলে গাছের গোড়া থেকে বেশ কিছু লম্বা লম্বা লতা মাটির উপর দিয়ে লতিয়ে যায়। মাটির সংস্পর্শে লতার গিট থেকে শিকড় গজায়। শিকড়যুক্ত গিট কেটে নিয়ে মাটিতে পুতে দিলে নতুন চারা তৈরি হবে। অর্ধেক মাটি অর্ধেক গোবর সার মিশিয়ে পলিব্যাগে ভরে একটি করে শিকড়যুক্ত গিটসহ লতা পুঁতে দিতে হয়। এক্ষেত্রে একটি গাছ থেকে ১৮-২০ টি চারা তৈরি করা সম্ভব।
চারা রোপণ: স্ট্রবেরির চারা মধ্যঅক্টোবর থেকে মধ্যডিসেম্বর পর্যন- রোপণ করা যায়। তবে নভেম্বর মাস স্ট্রবেরি চারা রোপণের জন্য সবচে ভাল। জমি তৈরির পর লাইন থেকে লাইনের দূরত্ব হবে ৫০ সেন্টিমিটার ও প্রতি সারিতে ৩০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে স্ট্রবেরির চারা লাগাতে হয়। বৃষ্টি হলে ক্ষেত থেকে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে দিতে হবে না হলে গাছ পঁচে যাবে।
গত রবিবার শাওমির প্রধান নির্বাহী লেই জুন একটি ওয়েইবো পোস্টে বলেছেন, কোম্পানিটি ফাউন্ডারস এডিশনের দ্বিতীয় দফা বিক্রি শুরু করবে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, আসিফ শখের বশে স্ট্রবেরি চাষ শুরু করেন। একটি গাছের চারা থেকে এখন ছাদে প্রায় ২ হাজার গাছের চারা হয়েছে। শুরুর দিকে তেমন সহযোগিতা করা হয়নি। এখন সময় পেলে পরিবারের সবাই বাগান পরিচর্যা করেন। মৌসুমের শুরুতে স্ট্রবেরির সাদা ফুল ফোটে। পরে হলুদ রঙের ফল ধরে। সবশেষে পাকা লাল টুকটুকে রং ধারণ করে। বেশ ভালোই ফলন পাওয়া যায়।
Your browser isn’t supported anymore. Update it to obtain the very best YouTube encounter and our latest features. Learn more
হাফ ড্রাম, সিমেন্ট বা মাটির টব, প্লাস্টিক ষ্ট্রে;
থাই ভাষায় ছেম ফু পা, ফিলিপাইনে টামবিস, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় জামবু এয়ার নামের জামরুল বাংলাদেশে এসে হয়েছে থাই জামরুল। এ দেশে এখন কয়েক জাতের থাই জামরুল দেখা যাচ্ছে। এক জাতের থাই জামরুলের রঙ মোমের মতো সাদা, কিন্ত মুখের কাছে গোলাপি আভা। অন্য এক জাতের থাই জামরুলের রঙ সবুজাভ সাদা, অন্যটির রঙ দুধের মতো সাদা। আবার আরেক জাত আছে যেটার ফলের ওপর সাদা লম্বালম্বিভাবে গোলাপি আঁচড় আছে। আবার বড় লাল ফলও রয়েছে থাই জামরুলের। আছে ছোট থেকে বড় বিভিন্ন আকার। লাল রঙের থাই জামরুলের আকার তুলনামূলকভাবে ছোট। তবে সব জাতের সেরা বড় আকারে সাদা রঙের মিষ্টি থাই জামরুল। দশটিতে কেজি হয়। স্বাদে বেশ রসাল, নরম। গ্রীষ্মের প্রথম থেকে ফল ধরতে শুরু কর্ বর্ষাতেও ফল ধরে। বছরে দু-তিন দফায় ফল ধরে। তবে বর্ষার জামরুলের স্বাদ কম হয়। ফল গাছে বেশি পাকলে স্বাদ কমে যায়, চেহারা নষ্ট হয়ে যায় ও পচতে শুরু করে। বেশি বৃষ্টিতেও থাই জামরুলের ক্ষতি হয়।
প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৩০৬ কোটি টাকা, আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৩০৮ কোটি টাকা। কোম্পানিটির অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এদিকে চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে কোম্পানিটির আয় হয়েছে ২ হাজার ২০৯ কোটি টাকা, আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ হাজার ১৩৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে ছয় মাসে কোম্পানিটির আয় কমেছে ৯২৭ কোটি টাকা বা ২৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির আয় হয়েছে ৮২৯ কোটি টাকা, আগের read more অর্থবছরের একই প্রান্তিকে যা ছিল ১ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির নিট মুনাফা হয়েছে ১৫০ কোটি টাকা, আগের অর্থবছরের একই প্রান্তিকে যা ছিল ১৫২ কোটি টাকা।
থাই জামরুলের মধ্যে ‘রোজ আপেল’ সেরা। বছরে দু’বার ফল ধরে। ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে একবার, এপ্রিল-মে মাসে আরেকবার। ফল আকারে খুব বড়। পাঁচ-ছ’টা জামরুলে এক কেজি হয়। ভেতরে পুরোটাই শাঁস। অত্যধিক মিষ্টি, শাঁসে চিনি বা সুগারের পরিমাণ প্রায় ২৫%। রঙ টকটকে লাল। অন্য জামরুল যেমন পাকার পর পরই গাছ থেকে ঝরে পড়ে, এটা তেমন নয়।
আর্থিক পরিষেবা প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান স্যাকসের বিশ্লেষকরা বলেছেন, ইউরোপে তেলের চাহিদা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি স্থিতিশীল ছিল। ফেব্রুয়ারিতে বছরের হিসাবে দৈনিক ১ লাখ ব্যারেল বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৪ সালে দৈনিক জ্বালানি তেলের চাহিদা ২ লাখ ব্যারেল সংকুচিত হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল।
খবরে বলা হয়, ইউক্রেনের ড্রোন হামলা রাশিয়ার বেশ কয়েকটি জ্বালানি তেল পরিশোধনাগারকে অকার্যকর করে দিয়েছে, যা রাশিয়ার জ্বালানি রপ্তানিকে কমিয়ে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।